দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
তাহলে চলুন দেরি না করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
সূচিপত্রঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ
- ভূমিকা
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf
- আমাদের শেষ কথা
ভূমিকাঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ মনিটর প্রোগ্রাম কী - মনিটর প্রোগ্রামের কাজ কী
এছাড়া আপনি এই আর্টিকেল থেকে আরো জানতে পারবেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্রবিন্দু এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf আরো অনেকগুলো বিষয় জানতে পারবেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ
প্রিয় পাঠকগণ আমরা অনেকেই জানি যে আমেরিকা হল পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম পরাশক্তি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকা যুক্ত ছিল কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে জানিনা। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ সম্পর্কে আলোচনা করব।
যখন সারাবিশ্ব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে তখন ইউরোপের দিকে আসছিল হিটলার কিন্তু আমেরিকা তখনও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যোগদান করেননি। তখন সারা বিশ্বের মানুষ অন্যতম মহাশক্তিশালী আমেরিকাকে আক্রান্ত হতে দেখেছিল। আমেরিকার হাওয়াই প্রদেশের জাপানিরা হামলা করে বসে। যে জায়গাতে হামলা করা হয়েছিল সেই জায়গাটি আমেরিকার একটি প্রধান অংশ ছিল।
আমেরিকার প্রধান অংশটি মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এই আক্রমণের ফলে সেখানকার অনেক মানুষ আহত হয়। এ অবস্থার পর থেকেই আমেরিকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু অনেক বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন আমেরিকা ইচ্ছা থাকা সত্বেও সরাসরি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাথে জড়িয়ে পড়তে পারছিল না।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার বিরোধিতা করে আমেরিকাতে প্রচুর পরিমাণে আন্দোলন হয়েছিল। সাধারণত আমেরিকা যুদ্ধে যোগদান করার জন্য জাপানকে একপ্রকার বাধ্য করতে থাকে আমেরিকাতে হামলা করার জন্য যেন তারা যুদ্ধে যোগদান করতে পারে। এর অন্যতম কারণ হলো জাপানের এত আগে থেকে হামলার প্রস্তুতি নেওয়ার পরও আমেরিকার মতো শক্তিশালী দেশ কিছুই বুঝতে পারিনি এটা স্বাভাবিক নয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ
প্রিয় পাঠকগণ এখন আমরা আলোচনা করব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ সম্পর্কে। আমরা সকলেই জানি যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয় করেছিল কিন্তু আমাদের মধ্যে এইটা জানা নেই যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ কি? তো চলুন এখন আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ সম্পর্কে জেনে নেয়।
জার্মান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধঃ
অক্ষশক্তি কর্তৃক পরিচালিত দেশগুলো জনসাধারণের সমর্থন ছিল মিত্রপক্ষের দিকে। তখন অত্যাচারী জার্মানরা যে দেশ দখল করেনি তো সেই দেশকেই সর্বস্বান্ত করে দিত। এ কারণে প্রতিটি দেশের মানুষ জার্মানদের ঘৃণা করতে লাগে অন্যতম কারণ জার্মানদের পরাজয়ের।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের কিভাবে প্রপোজ করতে হয়
বিশ্বের সহানুভূতি ছিল মিত্রপক্ষের দিকেঃ
সাধারণত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করার পেছনে সবথেকে বড় ভূমিকা ছিল জার্মানি ইতালি এবং জাপান। এই কয়েকটি দেশ সারা বিশ্বকে আবদ্ধ করতে চেয়েছিল অপরদিকে যেসকল দেশ মিত্রপক্ষে ছিল তারা চেয়েছিল সারা বিশ্বকে গণতন্ত্র এবং শান্তির দিকে নিয়ে আসতে। সাধারণত এদিকে বিবেচনা করে সারা বিশ্বের মানুষের সহানুভূতি ছিল মিত্রপক্ষের দেশগুলোই প্রতি।
অক্ষশক্তি স্বদেশেই জনপ্রিয়তা ছিল নাঃ
অক্ষ শক্তির মধ্যে অন্যতম ছিল জার্মানি। হিটলার স্বৈরাচারী শাসকের নিজ দেশে জনপ্রিয় ছিলেন না। জনিত কারণে প্রাণহানি অর্থনৈতিক সংকট ও নিরাপত্তাহীনতা সাধারণত দেশবাসী মেনে নিতে পারেনি। জার্মানির পরাজয় এর অন্যতম কারণ হলো এটি।
শক্তিশালী মিত্রপক্ষঃ
যে সকল দেশগুলো মিত্রপক্ষের সাথে জড়িত ছিল সেসব দেশগুলো বিশ্ববাসীর কাছ থেকে সহানুভূতি পেয়েছিল অনেক। আমেরিকা মিত্রপক্ষ কে বিভিন্ন রকম ভাবে সাহায্য করেছিল। সাধারণত এই কারণেই মিত্রপক্ষ আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল।
অক্ষশক্তি দুর্বলতাঃ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই অক্ষশক্তি ছিল দুর্বল। অক্ষ শক্তির প্রধান ভরসা ছিল জার্মানি এবং জার্মানির দুই সহযোগী ইতালি এবং জাপান। অক্ষশক্তি যেসকল দেশকে তাদের মূল শক্তি ভাবতো সেসকল দেশি ছিল দুর্বল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের কারণ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল
প্রিয় পাঠকগণ আমরা ইতিমধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনেছি এখন আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল সেই বিষয়ে আপনাদের জানাবো। আশা করি আপনারা আজকের এই আর্টিকেল থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল সেই সম্পর্কে জানতে পারবেন। তো চলুন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন কোন দেশ ছিল তা জেনে নেওয়া যাক।
মিত্রশক্তি ছিলঃ
- সোভিয়েত ইউনিয়ন
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাজ্য
- চীন প্রজাতন্ত্র
অক্ষশক্তিঃ
- জার্মানি
- জাপান
- ইতালি
- রোমানিয়া
- হাঙ্গেরি
- বুলগেরিয়া
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু
আপনি কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু সম্পর্কে জানেন? যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখন আপনারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু সম্পর্কে জেনে নিন। এখন আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু নিয়ে আলোচনা করব।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেক অংশে গ্রহণযোগ্য। এই কারণটি হলো যুদ্ধের সময় মিত্রশক্তির অর্থাৎ যে সকল দেশ যুদ্ধের সময় মিলিত ছিল সে সকল দেশ সমূহ মধ্যে তোষণ নীতির মাধ্যমে সমঝোতা ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যেটার নির্দেশক শক্তি ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স।
আরো পড়ুনঃ মনিটর প্রোগ্রাম কী - মনিটর প্রোগ্রামের কাজ কী
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে জার্মানি এবং জাপানের অধিপত্য এবং সম্রাজ্যবাদ কে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা করা। আমরা জানি যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে জার্মানি তার ক্ষমতা এবং সম্মান হারিয়ে ফেলে। সাম্রাজ্যবাদী চিন্তা ধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির অর্থনৈতিক এবং ভূমি কেন্দ্রিক সম্পদ। পাশাপাশি পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনের সম্পদসমূহ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনা ও একটি উদ্দেশ্য ছিল।
হিটলারের পররাষ্ট্রনীতি মূল উদ্দেশ্য ছিল জার্মানিকে ইউরোপের প্রধান শক্তিতে রূপান্তরিত করা। হিটলার প্রথম থেকেই নিজের কূটনৈতিক প্রয়োগের মাধ্যমে মৃত্যুরও শক্তিগুলোর মধ্যে পারস্পারিক দ্বন্দ্বের সূচনা করেছিলেন। হিটলার এবং পোল্যান্ড মৈত্রীতে ভাঙন ধরানোর জন্য পোল্যান্ড জার্মানি আক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
আমরা অনেকেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf সম্পর্কে জানি না। এটি আমাদের পৃথিবীর অন্যতম একটি ভয়ঙ্কর ইতিহাস। যার সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf সম্পর্কে জানতে চান তারা মনোযোগসহকারে পড়ে নিন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ - ১৯৪৫ সাল এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকলপরাশক্তিএবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
দুইটি বিপরীতসামরিক জোটেরসৃষ্টি হয়মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয় যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে।
এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা হলোকস্ট হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।
পূর্ব এশিয়ায় আধিপত্য বিস্তারের লক্ষে জাপান ইতোমধ্যেই ১৯৩৭ সালে প্রজাতন্ত্রী চীনে আক্রমণ করে।পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালে জার্মানি পোল্যান্ড আক্রমণ করে এবং তার ফলশ্রুতিতে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। দ্বিতীয় ঘটনাটিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা বলে গণ্য করা হয়।
১৯৩৯ - ১৯৪১ পর্যন্ত একনাগাড়ে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা আর চুক্তি সম্পাদনার মাধ্যমে জার্মানি ইতালির সাথে একটি মিত্রজোট গঠন করে এবং ইউরোপ মহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল নিজের দখলে বা নিয়ন্ত্রণে আনতে সমর্থ হয়। মলোটভ রিবেনট্রপ চুক্তি অনুসারে জার্মানি আর সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের দখলিকৃত পোল্যান্ড ফিনল্যান্ড রাষ্ট্রসমূহ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেয়।
সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
আমাদের শেষ কথাঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার যোগদানের কারণ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস pdf, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেন্দ্র বিন্দু সহ আরো অনেকগুলো বিষয় আজকের এই আর্টিকেলের আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে বিষয়গুলো সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন। যদি না করে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।২০৭৯১
0 Comments