অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক, আপনি কি অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন? অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চাইলে আজকের পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকে আমরা দেখাতে চলেছি অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত। অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণে আমাদের অনেকটাই দুশ্চিন্তায় পড়তে হয়। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।
অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
মাথা থেকে চুল পড়ে গেলে মানুষকে দুশ্চিন্তা ও হতাশা দিকে নিয়ে যায়। মাথার চুল পড়ে গেলে সকলের মনে একটি প্রশ্ন জাগে কেন বাড়তি চুল ঝরছে, কেন এভাবে চুল ঝরে পড়ে। অতিরিক্ত চুল ঝরে পড়ার ও অনেক সমাধান রয়েছে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক,অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।

পোস্ট সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার

চুল পড়ার প্রতিকার

চুলপড়া এমন একটি রোগ যা একবার শুরু হলে থামানো খুব মুশকিল হয়ে যায়। অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ মানুষ খুব দুশ্চিন্তা করে থাকে। চুল পড়া বন্ধ না করতে পেরে অনেকের মাথা টাক হয়ে যায়। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে বুঝতে পারবেন অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
  • চুল পড়া থেকে রক্ষা পেতে বা প্রতিকার হিসেবে প্রতিনিয়ত নিয়মিত সময় নিয়ে চুল আঁচড়ানো। অনেক সময় চুলে জট পড়ার কারণে চুল উঠা শুরু করে। তাই চুলপড়া ঠেকাতে নিয়মিত সময় নিয়ে চুল আঁচরাতে হবে।
  • চুল পড়া বা টাক হয়ে যাওয়াটা বংশগত হয়ে থাকলে কিছু করার থাকেনা। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা করতে হতে পারে, আবার ভিটামিন এ এর পরিমাণ, আয়রন থাইরয়েড এসব পরীক্ষাও করতে হতে পারে।
  • সব সময় চলাফেরার কারণে চলে অনেক সময় ময়লা হয়ে যায় যার কারণে চুল পড়া শুরু হতে পারে। তাই সপ্তাহে দুই তিনবার শ্যাম্পু করা প্রয়োজন। তবে অবশ্যই শ্যাম্পু ব্যবহারের আগে চুলে তেল মেখে রাখা ভালো।
  • অনেক সময় দেখা যায় অনেকেই গোসল দেওয়ার পর চুল আঁচড়ায় এটা মোটেও ঠিক না। কারণ ভেজা চুলের গোড়া নরম থাকে। যার কারণে চুল আঁচড়ানোর সময় চুল পড়তে পারে। আমাদের এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে কোনভাবেই ভেজা চুল আঁচড়ানো যাবে না এটাও আপনার চুল পড়ার মূল কারণ হতে পারে।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ডায়েট করার আগে একজন ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ নেওয়া।
  • মেহেদী বাটা, পেঁয়াজের রস, নিমপাতা বাটা, লেবুর রস, একসঙ্গে মিশিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে খুশকি দূর হবে। অনেক সময় খুশকির কারণেও চুল উঠা শুরু হয়।
  • এলোভেরা চুলের জন্য বেশ কার্যকর। অ্যালোভেরা জেল মেখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই পদ্ধতিটিও আপনার চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা করবে।
  • পেঁয়াজের রস মেখে 30 মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে পারেন। এতে মাথার ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ কমবে।

অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ

প্রতিদিন ৬০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু এর বেশি পড়তে শুরু করল শুরু হয় টেনশন। বড় সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তবে চলুন দেখে নেওয়া যাক কি কারণে চুল পড়ে যায় বা চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে।
  • আমরা অনেকেই ভেজা চুল আঁচড়ায়। চুল যখন ভেজা থাকে তখন চুলের গোড়া নরম থাকে। ওই অবস্থায় আঁচড়ালেও চুল চলবে।
  • নারীদের ক্ষেত্রে মেনোপজের পর অ্যান্ড্রোজেনিক হরমোন বেড়ে গিয়ে চুল পড়া শুরু হয়। পুরুষদের মাথায় টাক হরমোনের কারণে হতে পারে।
  • চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে অতিরিক্ত ব্লিচিং ও ডাই চুলের ক্ষতি করে।
  • সময়ের অভাবে নিয়মিত চুল আঁচড়ানোর কথা ভুলে যায়। প্রতিদিন অন্তত ৫/১০ মিনিট চুল ভালভাবে আঁচড়ানো দরকার। এতে চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ে চুলের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে।
  • যাদের চুল লম্বা তারা ঘুমানোর আগে চুল বেঁধে না ঘুমালে আগা ফেটে চুল পড়া শুরু হতে পারে।
  • নিয়মিত পরিস্কার না করা ও অতিরিক্ত খুশকির কারণে চুল পড়ে।
  • জন্ডিস টাইফয়েড জ্বর বা অন্যান্য তীব্র জ্বরের কারণে অনেকের চুল পড়ে। করোনা থেকে সেরে ওঠার পর দেখা গেছে অনেকের চুল পড়ে যাচ্ছে।
  • অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ধূমপান ও ওজন কমানোর জন্য অতিরিক্ত ডায়েট করা চুল পড়ার বড় কারণ।
আশা করি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। উপরক্ত সকল কার্যকারি পদ্ধতি গুলো মেনে চললে চুল পড়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

চুল পড়া প্রতিরোধের উপায়

আপনি কি চুল পড়া প্রতিরোধের উপায় চাচ্ছেন? তাহলে জেনে নিন চুল পড়া প্রতিরোধের উপায় কি।অনেক উপায়ে চুল পড়া প্রতিরোধ করা যায়। চুল পড়া অনেক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ এ অনেক সময় মাথায় টাক হয়ে যায় এবং মেয়েদের চুল অনেক পাতলা হয়ে যায়। তাই চুলপড়া ঠেকাতে চলুন দেখে নেওয়া যাক চুল পড়া প্রতিরোধের উপায়।
  1. পিয়াজের রস ব্যবহার করে চুল পড়া কিছুটা ঠেকানো সম্ভব। ব্যাপক পরিমাণে সালফার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি চুলের জন্য উপকারী। পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। মাথার খুশকি দূর এটি মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।
  2. গ্রিন টি ব্যবহার করেও চুল পড়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। এটি শুধু চুল পড়া বন্ধ করে না চুল গজাতেও সহায়তা করে। কয়েক দিন ব্যবহার করলে এর ফলাফল আপনি বুঝতে পারবেন।
  3. গরম তেল ম্যাসাজ করে চুল উঠা বন্ধ করা যায়। কিছু নারিকেলের তেল গরম করতে হবে। এরপর সেই গরম তেল মাথার ত্বকে ব্যবহার করুন। এতে চুলের গোড়া শক্ত হবে ও নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া বন্ধ করবে।
  4. চুলের চিকিৎসা সবচেয়ে উপকারী ফল আমলকি। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি' রয়েছে। চুলের গোড়া মজবুত ও শক্তিশালী করতে এর কোন বিকল্প নেই। আমলকির অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান খুশকি প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
  5. নিমপাতা সকল রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। চুল পড়া প্রতিরোধেও অনেক বেশি কার্যকরী। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান ও এন্টিফাঙ্গাল। চুলের গোড়া শক্ত করে পুষ্টি যোগায়। আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং চুল পড়া অনেকটাই কমিয়ে দেয়।

চুল পড়া বন্ধ করার তেল

আপনি কি জানেন চুল পড়া বন্ধ করার তেল কোনটি? যদি না জানেন তবে জেনে নিন চুল পড়া বন্ধ করার তেল কোনগুলো। চুল পড়া একটি বড় ধরনের সমস্যা যা আস্তে আস্তে মানসিক সমস্যায় রূপান্তরিত হয়। স্কাল্পে যখন পুষ্টির অভাব হয় চুল পড়া সমস্যা বেশি দেখা দেয়। স্কাল্পে সঠিক তেলের ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কোনগুলো দিয়ে মেসেজ করলে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।

বার্গামট ওয়েল

বার্গামট ওয়েল অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান সম্পন্ন এবং একটি স্বাস্থ্যকর স্কাল্পের জন্য উপযোগী তেল। এই তেল এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো স্কাল্প ঠান্ডা রাখে, ফোড়া বা অতিরিক্ত ঘামের মতো সমস্যা কম করে। ইনফ্লামেশন চুল পড়ার জন্য দায়ী হতে পারে। নারিকেল তেলের সঙ্গে ৩-৪ ফোটা বার্গামট মিশিয়ে স্কাল্পে লাগাতে হবে। তারপরে কিছুক্ষণ চুলে দিয়ে রাখতে হবে এবং ৫-১০ মিনিট পরে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

রোজমেরি অয়েল

রোজমেরি অয়েল রক্তনালী প্রসারিত করে এবং কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করে চুল গজাতে সাহায্য করে। রোজমেরি অয়েল স্কাল্পে অক্সিজেন সরবরাহ করে পুষ্টি যোগায়। চুল পড়া সমস্যা সমাধানের জন্য রোজমেরি অয়েল তেল টি সবথেকে বেশি কার্যকারী। নারিকেল তেলের সঙ্গে ৬-৭ ফোটা রোজমেরি এসেন্সিয়াল অয়েল মিশিয়ে স্কাল্পে লাগাতে হবে। এই তেলটি চুলে ভালো করে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রাখতে হবে এবং পরবর্তীতে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

লেমনগ্রাস অয়েল

চুল পড়া সমস্যা সমাধানের জন্য লেমনগ্রাস অয়েল ব্যবহার করা অপরিহার্য। লেমনগ্রাস ওয়েল এর মাধ্যমে চুল পড়া সমস্যার সমাধান হবে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। লেমনগ্রাস এসেনশিয়াল অয়েল খুশকি কম করতে সাহায্য করে। চুল পড়ার অন্যতম কারণ হলো খুশকি। লেমনগ্রাস তেলের সৌগন্ধ অত্যান্ত শান্তিদায়ক এবং এটি স্কাল্পের সমস্যা দূর করে।
নিয়মিত শ্যাম্পু কন্ডিশনার ব্যবহার করা হয় তার সঙ্গে লেমনগ্রাস এসেনশিয়াল অয়েল ৪-৫ ফোটা মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে। কিছুদিন পরে আপনি নিজেই রেজাল্ট দেখতে পাবেন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার মাথায় খুশকির সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করবে। উপরোক্ত সমস্ত তেল গুলো চুল পড়া বন্ধ করার তেল।

চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

জেনে নিন চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়। চুল পড়া একটি বড় ধরনের সমস্যা যা অল্পতে শুরু হয় অনেক বড় ধরনের ক্ষতি করে ফেলতে পারে। অনেকেই অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ এ অনেক চিন্তা করে থাকে। আর মনে মনে ভাবে চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার কি? তাই আজকে চলুন দেখে নেওয়া যাক চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

নিম পাতা

ত্বক ও চুলের যত্নে নিম পাতার ব্যবহার অপরিহার্য। নিমপাতায় থাকে ফ্যাটি এসিড যা ত্বকের জন্য উপযুক্ত। আর এটা আমাদের সকলেরই জানা যে মাথার ত্বক ভালো থাকলে চুল কম পড়ে যায়। যারা চুলপড়া সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য নিম পাতা একটি উপকারী উপাদান। নিয়মিত নিমপাতা ব্যাবহার করলে স্কাল্পে থেকে অতিরিক্ত তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় ফলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। 10 15 টি নিমপাতা ও পরিমাণমতো নারিকেল তেল নিয়ে নিমপাতা বেটে রস বের করে নিতে হবে এবং নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার চুলে মাখতে হবে। প্রতিদিন এভাবে কমপক্ষে আধা ঘন্টা মাখিয়ে রাখলে চুল পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।

মেথি ব্যবহার করা

ঘরোয়া উপায় চুল পড়া বন্ধ করার আরেকটি কার্যকারী উপাদান হলো মেথি। মেথি চুল পড়া বন্ধ করার আরেকটি কার্যকরী উপাদান। এটি চুল দ্রুত লম্বা করতেও সাহায্য করে। আপনি যদি চুল পড়া বন্ধ করা এবং নতুন চুল গজাতে চান তবে মেথির ব্যবহার অপরিহার্য। মাটিতে রয়েছে ভিটামিন সি আয়রন এবং পটাশিয়াম। এসব উপাদান চুল বন্ধ করা থেকে অনেকটাই রক্ষা করে। দুই চামচ মেথি পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর সকালে মেথি বেটে তার সঙ্গে দুই তিন ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। এভাবে প্রতিদিন আধা ঘন্টার মত চুলে মাখিয়ে রাখলে চুল পড়া বন্ধ হবে সাথে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।

চুল পড়া বন্ধ করার খাবার

আজকে আমরা জানবো চুল পড়া বন্ধ করার খাবার সম্পর্কে। তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক চুল পড়া বন্ধ করার খাবার কোনগুলো।আপনি কি অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন? চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনি কি জানতে ইচ্ছুক তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবার খেলে চুল পড়া বন্ধ হয় বা চুল পড়া বন্ধ করার খাবার কোনগুলো। চুল পড়া বন্ধ করার জন্য শাকসবজি খাওয়ার অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে। যেমন পালং শাক, সবুজ শাক, এবং বাঁধাকপি। এসব শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যার কারণে চুলের গোড়া মজবুত করে। আবার সামুদ্রিক মাছ খেয়েও চুল পড়া কমানো যায়। সামুদ্রিক মাছ ও ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড রয়েছে এমন মাছ খেতে হবে। সপ্তাহে তিন চারদিন ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড যুক্ত মাছ খেলে চুল পড়া বন্ধ হবে। অনেকেই আবার গাজল পছন্দ করে। গাজর একটি সুস্বাদু সবজি হাতের কাছে পাওয়া যায়। গাজর দেহের রোগ প্রতিরোধ এবং চুল ও ত্বকের যত্ন নেয়।

অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনি এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে,অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। আজকের সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন চুল পড়ার প্রতিকার,চুল পড়া বন্ধ করার খাবার,চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় ও অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে।চুল প্রত্যেকটি মানুষের মূল্যবান সম্পদ। মানুষের মাথায় চুল না থাকে তাহলে দেখতে অনেকটাই অসুন্দর হয়ে যায়। আপনার যদি অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণ - চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে কিছু জানার থাকে তবে অবশ্যয় কমেন্ট করবেন এবং আজকের পোস্ট টি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।@22882

Post a Comment

0 Comments